রাজকুমার দাস
কোলকাতা (১০ অগস্ট '২৩):-
কোলকাতা (১০ অগস্ট '২৩):- সুলভ মূল্যে আকর্ষণীয় মানের উচ্চশিক্ষা লাভের জন্য পাঞ্জাবের 'দেশ ভগৎ বিশ্ববিদ্যালয়'-এ গিয়ে বাঙালী ছাত্রছাত্রীদের পঠনপাঠন করার আহ্বান জানালেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কুলপতি ডাঃ জোরা সিং।
আজ সন্ধ্যায় কোলকাতার এক ব্যয়বহুল হোটেলে সাংবাদিক সম্মেলন করে ডাঃ জোরা সিং জানান, " ২০২০ সালে গৃহীত 'ভারতের জাতীয় শিক্ষা নীতি' এবং 'দেশ ভগৎ ইউনিভার্সিটি এন্ট্রান্স স্কলারশিপ টেস্ট' সংক্ষেপে 'ডিবিইএসটি স্কলারশিপ'-এর আওতায় আমাদের শিক্ষা প্রণালী হয়ে উঠেছে আরো প্রাণবন্ত। এই মুহূর্তে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন শিক্ষা ক্রম একদিকে যতটা হালকা অপরদিকে ততটাই উপযোগী।"
সাংবাদিক সম্মেলনের প্রাক্কালে 'সিকিওর সলিউশন সার্ভিসেস'-এর তরফ থেকে সস্ত্রীক ডাঃ জোরা সিং-কে পুষ্পস্তবক দিয়ে সম্মাননা জানান জয় ঘোষ।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, গত শিক্ষাবর্ষে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৮০০-র বেশি কোম্পানীর তত্ত্বাবধানে হয়েছে ৩৫-এর বেশি জব ফেয়ার, উপযুক্ত ছাত্রছাত্রীদের কাছে পৌঁছে গেছে ২.৩৬ কোটি টাকার চাকরির হাতছানি।
বলে রাখা ভালো, ভারত সরকারের তাম্রপত্র প্রাপ্ত স্বতন্ত্রতা সেনানী এস লাল সিং ১৯৭২ সালে যে বৃক্ষের বীজ বপন করেছিলেন ২০১২ সালে বিশ্ববিদ্যালয় রূপে তাই জনমানসের সামনে নিজেকে মেলে ধরেছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে জানানো হয়েছে, "১ লাখ ৫০ হাজারের বেশি পুস্তকে সমৃদ্ধ গ্রন্থাগার এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম সেরা সম্পদ, এখানে রয়েছে ছোটোবড়ো মিলিয়ে ২০০-র বেশি সুসজ্জিত ল্যাব, ইতিমধ্যে এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দেশ বিদেশের বিভিন্ন গবেষণাধর্মী পুস্তকে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রী ও শিক্ষার তৈরি ৭৫০-এর বেশি গবেষণা পত্র প্রকাশিত হয়েছে।"
আজ সন্ধ্যায় কোলকাতার এক ব্যয়বহুল হোটেলে সাংবাদিক সম্মেলন করে ডাঃ জোরা সিং জানান, " ২০২০ সালে গৃহীত 'ভারতের জাতীয় শিক্ষা নীতি' এবং 'দেশ ভগৎ ইউনিভার্সিটি এন্ট্রান্স স্কলারশিপ টেস্ট' সংক্ষেপে 'ডিবিইএসটি স্কলারশিপ'-এর আওতায় আমাদের শিক্ষা প্রণালী হয়ে উঠেছে আরো প্রাণবন্ত। এই মুহূর্তে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন শিক্ষা ক্রম একদিকে যতটা হালকা অপরদিকে ততটাই উপযোগী।"
সাংবাদিক সম্মেলনের প্রাক্কালে 'সিকিওর সলিউশন সার্ভিসেস'-এর তরফ থেকে সস্ত্রীক ডাঃ জোরা সিং-কে পুষ্পস্তবক দিয়ে সম্মাননা জানান জয় ঘোষ।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, গত শিক্ষাবর্ষে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৮০০-র বেশি কোম্পানীর তত্ত্বাবধানে হয়েছে ৩৫-এর বেশি জব ফেয়ার, উপযুক্ত ছাত্রছাত্রীদের কাছে পৌঁছে গেছে ২.৩৬ কোটি টাকার চাকরির হাতছানি।
বলে রাখা ভালো, ভারত সরকারের তাম্রপত্র প্রাপ্ত স্বতন্ত্রতা সেনানী এস লাল সিং ১৯৭২ সালে যে বৃক্ষের বীজ বপন করেছিলেন ২০১২ সালে বিশ্ববিদ্যালয় রূপে তাই জনমানসের সামনে নিজেকে মেলে ধরেছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে জানানো হয়েছে, "১ লাখ ৫০ হাজারের বেশি পুস্তকে সমৃদ্ধ গ্রন্থাগার এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম সেরা সম্পদ, এখানে রয়েছে ছোটোবড়ো মিলিয়ে ২০০-র বেশি সুসজ্জিত ল্যাব, ইতিমধ্যে এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দেশ বিদেশের বিভিন্ন গবেষণাধর্মী পুস্তকে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রী ও শিক্ষার তৈরি ৭৫০-এর বেশি গবেষণা পত্র প্রকাশিত হয়েছে।"
#PRIYOCHITROSATHINEWS
#DESHBHAGATUNIVERSITY
0 Comments